ম্যাচের শুরুর ৪ মিনিটের মাথায় বার্সেলোনাকে বড় ধাক্কা দেন থমাস মুলার। তবে, সেই ধাক্কা সামলাতে মেসিদের তেমন কাঠখড় পোড়াতে হয়নি। বার্সেলোনার হয়েই আত্মঘাতী গোল দিয়ে ফেলেন বায়ার্নের ডেভিড আলাবা। এরপর ২১ মিনিটের মাথায় ইভান পেরিসিচ এবং ২৭ মিনিটে সার্জ গ্য়াবরি দু'দুটো গোল দেন। এ দিন লিওনেল মেসিকে কোনও দাগ কাটতেই সেভাবে দেখা গেল না। যদিও হাফ টাইমের পর লুইস সুয়ারেজ একটি গোল দিয়ে বার্সার মনবল চাঙ্গা করে তোলেন। তবে, তা বেশিক্ষণ স্থায়ী থাকেনি। মিনিট দশের মধ্যে কিমিচের আরও একটা গোল। এর পর ম্যাচের শেষ দশ মিনিটে বায়ার্নের হয়ে রবার্ট লেওয়ানডস্কি একটি এবং কুটিনহো দুটো গোল দিয়ে কফিনের শেষ পেরেক টুকু পুঁতে দেন।
ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় এখন পর্যন্ত ১০ বারের সাক্ষাতে ছয়বার জিতেছে বায়ার্ন মিউনিখ। অন্যদিকে মাত্র দুবার জিতেছে বার্সেলোনা। পরিসংখ্যানে এগিয়ে জার্মান ক্লাব দলটি। সিঙ্গল লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে জিতে টিকিট কনফার্ম করে নিল বায়ার্ন মিউনিখ। আজ রাতে ম্যান সিটি এবং লিঁর ম্যাচে যে জিতবে সেমি ফাইনালে বায়ার্নের মুখোমুখি হবে সেই দল। অন্য দিকে লাইপজিগ এবং পিএসজি সেমি ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে। আগামী বুধবার হবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম সেমিফাইনাল।
August 15, 2020 from Ekhon Somoi
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন