সেই নির্দেশ স্কুলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ছাত্ৰছাত্রীদের জানিয়ে দেওয়া হয়। সেইমত আজ স্কুল খোলেনি। এই ঘটনা নিয়ে প্রধান শিক্ষক অবশ্য ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি বলেন, “স্কুল পরিচালন কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে ছাত্ৰছাত্রীদের কথা ভেবেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে দশম শ্রেণির পঠন পাঠন শুরু করা হয়েছিল।”
এই নিয়ে তাঁর ৩১বছরের শিক্ষকতার জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে যেভাবে হেনস্থা হতে হল তা তিনি ভাবতেও পারেননি। তিনি কখনওই চান না যে ছাত্ৰ ছাত্রীদের কোনও ক্ষতি হোক। বলছেন অন্যান্য শিক্ষকরাও। অন্যদিকে স্কুল পরিচালন কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয় স্কুল খোলা নয়, কোচিং-এর মত করে ক্লাস হয়েছে। অভিভাবকদের অনুরোধেই তা করা হয়েছিল। প্রশাসনের নির্দেশ পাওয়ার পরই তাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
স্কুল খোলার বিষয় নিয়ে শিক্ষা দফরের নির্দেশে বৃহস্পতিবার তদন্তে যান সহ-স্কুল পরিদর্শক তুহিন বরণ আদিগিরী। এদিন তিনি প্রধান শিক্ষক-সহ অন্যান্য শিক্ষক এবং স্কুল পরিচালন কমিটির সদস্যদের সঙ্গে আলাদা আলাদাভাবে কথা বলেন। পরে তিনি জানান, পুরো বিষয়ের রিপোর্ট তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠাবেন।
August 13, 2020 from Ekhon Somoi
স্কুল খোলার বিষয় নিয়ে শিক্ষা দফরের নির্দেশে বৃহস্পতিবার তদন্তে যান সহ-স্কুল পরিদর্শক তুহিন বরণ আদিগিরী। এদিন তিনি প্রধান শিক্ষক-সহ অন্যান্য শিক্ষক এবং স্কুল পরিচালন কমিটির সদস্যদের সঙ্গে আলাদা আলাদাভাবে কথা বলেন। পরে তিনি জানান, পুরো বিষয়ের রিপোর্ট তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠাবেন।
August 13, 2020 from Ekhon Somoi
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন