অঙ্কিতা টুইটে লেখেন, ''আমায় নিয়ে যে জল্পনা চলছে, সেকারণেই আমি আমার ফ্ল্যাটের রেজিস্ট্রেশনের কাগজ এবং আমার মাসিক ভিত্তিতে আমায় অ্যাকাউন্ট থেকে যে EMI-কেটেছে তার তথ্য আমি তুলে ধরলাম। এখানে ২০১৯ এর জানুয়ারি থেকে ২০২০-র মার্চ পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য রয়েছে।''
প্রসঙ্গত, শুক্রবার ED সূত্রে খবর মেলে অঙ্কিতা মুম্বইয়ের মালাড-এর যে ফ্ল্যাটে থাকেন, তাঁর EMI হিসাবে ৪.৫ কোটি টাকা মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সুশান্ত দিয়ে গেছেন। ওই ফ্ল্যাটটি সুশান্তের নামেই রেজিস্টার করা হয়েছে। অঙ্কিতার আদপে সেই ফ্ল্যাট দখল করে রয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে।
এদিকে অঙ্কিতার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খণ্ডন করেছেন খোদ সুশান্তের দিদি শ্বেতা সিং কীর্তি। তিনি অঙ্কিতার পোস্টের নিচে কমেন্টে লেখেন, ''তুমি অর্থনৈতিকভাবে নিজের উপরই নির্ভরশীল, স্বাধীন একজন মহিলা। তোমার জন্য গর্ব হয় আমার '' । অঙ্কিতার পাশে দাঁড়িয়ে মহেশ শেঠি লেখেন, ''তোমার প্রমাণ দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। তোমার জন্য গর্ব হয়।''
প্রসঙ্গত, অঙ্কিতার যে ফ্ল্যাটে থাকেন, সেই ফ্ল্যাটের EMI সুশান্ত দিতেন, এবং তারপরেও তিনি অঙ্কিতাকে উঠে যেতে বলতে পারেননি বলে ED-জেরায় এই তথ্য জানিয়েছিলেন রিয়া চক্রবর্তী।
August 15, 2020 from Ekhon Somoi
August 15, 2020 from Ekhon Somoi
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন