২০১৯ সালের ওই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সুশান্তের দিদি এবং তাঁর জামাইবাবু অভিনেতার বাড়ির এক কর্মীর (নাম রজত) উপর ক্ষেপে যান। কেন ওই ব্যক্তি কাউকে কিছু না জানিয়ে পঙ্কজের (পঙ্কজকে তাঁরা বাড়ির কর্মীর পদ থেকে ছাটাই করেন) অ্যাকাউন্টে অর্থ পাঠিয়েছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করেন। রজত কেন কাউকে কিছু না বলে ওই অর্থ পাঠিয়েছেন এবং কার নির্দেশে ওই কাজ করেছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করেন প্রিয়াঙ্কা এবং তাঁর স্বামী।
এসবের পাশাপাশি প্রিয়াঙ্কার স্বামীকে বলতে শোনা যায়, রজত কার নির্দেশে ওই কাজ করেছেন, তার নাম না বললে, তাঁকে ছাড়া হবে না। কিছুতেই তিনি ওই ব্যক্তিকে সেখান থেকে যেতে দেবেন না বলেও স্পষ্ট জানান সুশান্তের দিদি। ওই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসতেই হু হু করে তা ভাইরাল হয়ে যায়।
প্রসঙ্গত আরও জানা যায়, ওই দিনই সুশান্তের বাড়িতে হাউজ ম্যানেজার হিসেবে নিযুক্ত করা হয় স্যামুয়েল মিরান্ডাকে। প্রিয়াঙ্কা এবং তাঁর স্বামীর চলে যাওয়ার পরই নিজের পছন্দের লোক স্যামুয়েল মিরান্ডাকে সেখানে নিয়োগ করেন রিয়া চক্রবর্তী।
প্রসঙ্গত, রিয়া চক্রবর্তী-সহ যে ৫ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে স্যামুয়েল মিরান্ডার নামও।
August 14, 2020 from Ekhon Somoi
August 14, 2020 from Ekhon Somoi
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন