এখনও পর্যন্ত ৬ করোনা প্রতিষেধকের পিছনে টাকা ঢেলেছে হোয়াইট হাউস। সে দেশের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের ডিরেক্টর ফ্রান্সিস কলিনস আশাবাদী যে এই বছর শেষের আগেই ৬ ভ্যাকসিনের মধ্যে আশানরূপ ফল করবে অন্তত একটি ভ্যাকসিন। তবে ভ্যাকসিনের মূল্যায়নেও কোনও খামতি রাখতে নারাজ আমেরিকা।
একবার ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে গেলে সরকারি ও বেসরকারি বিমাকারীদের উপর ভর করে তা পৌঁছে যাবে প্রত্যেক আমেরিকাবাসীর হাতের মুঠোয়। প্রত্যেকে যাতে বিনামূল্যে করোনা প্রতিষেধক পান, সেদিকে খেয়াল রাখবে আমেরিকা প্রশাসন। এরকমই ইঙ্গিত মিলল মাঙ্গোর কাছ থেকে। ২০২১ সালের জানুয়ারী মাসের মধ্যেই প্রায় ১০ কোটি করোনা প্রতিষেধক বানিয়ে ফেলার লক্ষ্যে রয়েছে আমেরিকা, একথাও জানিয়েছেন মাঙ্গো।
তবে ট্রাম্পের নিন্দুকেরা অবশ্য বলছে অন্য মতলব রয়েছে ট্রাম্পের। নভেম্বরেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ভ্যাকসিনের জোরেই ভোটের বৈতরণী পার করতে চাইছেন ট্রাম্প। যদিও সে কথা ধোপে টিকতে দেননি মাঙ্গো। মহাকাশের মতোই আগে করোনার প্রতিষেধের রেজিস্ট্রেশন করিয়েছে "ফার্স্ট বয়" রাশিয়া। তবে "স্পুটনিক V" এর সমালোচনায় সরব আমেরিকা। আগেই রাশিয়ার ভ্যাকসিন নিয়ে চিন্তা প্রকাশ করেছিলেন মার্কিন সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফৌসি। এবার আরও একধাপ এগিয়ে প্রাণঘাতী "রাশিয়ান রুলেটের" সঙ্গে "স্পুটনিক V" এর তুলনা টেনেছেন কলিনস।
August 14, 2020 from Ekhon Somoi
August 14, 2020 from Ekhon Somoi
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন